Test Footer 2

ফেইসবুকে শেয়ার করা উচিত নয় যে ৫টি তথ্য !

ফেইসবুকে শেয়ার করা উচিত নয় যে ৫টি তথ্য !
ফেইসবুকে শেয়ার করা উচিত নয় যে ৫টি তথ্য ! 
অনেকের জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক। ফেইসবুকের মাধ্যমে এখন সবার সাথে যোগাযোগ বা আলাপ-আলোচনা কিংবা নিজের কাজ-চিন্তা সবকিছুই শেয়ার করে চাঙ্গা থাকছেন সবাই। বেশির লোকই মনে করেন তারা যা শেয়ার করছেন সেগুলো নিজের বন্ধুদের জন্য কিন্তু কেউ অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অন্য কেউ এটি পড়ছে কি না তা জানা যায় না। এই কারণেই কিছু তথ্য এমন রয়েছে যা কখনই ফেইসবুকের স্টেটাসে শেয়ার করবেন না।
নিজের ও পরিবারের পূর্ণ জন্ম তিথি
জন্মদিনের দিন ফেসবুকে প্রত্যেকেই হাজারো শুভেচ্ছা বার্তা পান যা সত্যিই মন ভালো করে দেয়। কিন্তু জানেন কি নিজের জন্ম তিথি ফেসবুকে শেয়ার করে আপনি আপনার একটি গোপন তথ্য সাইবার চোরদের জানিয়ে দিচ্ছেন? যদি ফেসবুকে নিজের জন্ম তারিখ লিখতেই হয় তবে জন্ম সাল একেবারেই লিখবেন না।
রিলেশনশিপ স্টেটাস
আপনি রিলেশনশিপে আছেন কি না তা ফেসবুকে একেবারেই শেয়ার করবেন না। এতে কেউ যদি আপনার উপর নজর রেখে থাকে তবে সে জেনে যাবে আপনি কখন সিঙ্গেল রয়েছেন এবং কখন রিলেশনশিপে রয়েছেন। এতে আপনার বিপদের সম্ভাবনা বাড়তে পারে।
নিজের বর্তমান অবস্থান
বেশকিছু লোক প্রত্যেকটা জিনিষ ফেসবুকে আপডেট করেন। তারা বেশির ভাগ সময়েই কোথায় রয়েছেন তাও লোকেশনের সঙ্গে ট্যাগ করে দেন। এতে সকলেই জানতে পারেন আপনি কখন কোথায় রয়েছেন। যদি আপনি জায়গায় নাম ট্যাগ করে লিখে দেন যে ছুটিতে যাচ্ছেন তবে আপনার ক্ষতি করার কথা যদি কেউ ভেবে থাকে তবে সে আপনার সম্পর্কে গোটা তথ্যটাই পেয়ে যাবে। নিজের ছুটির কথা ও ছুটির ছবি অবশ্যই ফেসবুকে শেয়ার করুন কিন্তু তা অবশ্যই বাড়ি ফেরার পর।
আপনি বাড়িতে একা আছেন
অভিভাবকেরা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে আপনার সন্তান ফেসবুকে বাড়িতে একা থাকার কথা যেন কখনই না শেয়ার করে। এতে অজ্ঞাত পরিচয়ের লোকেরা এই খবরটি পেয়ে যাবে এবং তারা এই সুযোগের দুর্ব্যবহার করতেই পারে।
নিজের বা সন্তানের ছবি তাদের নামের সঙ্গে ট্যাগ করা
বেশির লোকই তাদের সন্তানের ছবি নাম দিয়ে ট্যাগ করে পোস্ট করেন। কিছু অভিভাবক সন্তানের জন্মের পরই তাঁর ছবি হাসপাতালের ঠিকানা লিখে স্ট্যাটাস আপডেট করেন। বন্ধু, আত্মীয়দের ছবিও অনেকেই পোস্ট করেন ও ট্যাগ করেন। এটা একেবারই ঠিক নয়। ফেসবুকে ছবি আপলোড করলেও চেষ্টা করবেন সেটি অন্য কাউকে ট্যাগ না করার।
Share on Google Plus

0 comments: